Saturday , June 10 2023

গাড়ির পেছনে থাকে নাম্বার প্লেট, জে’নে নিন কোন বর্ণ দ্বারা কী বুঝায়

যে কোন গাড়ির পেছনে বা সামনে থাকে নানা রকমের নাম্বার প্লেট। যেখানে থাকে জে’লার নাম, নাম্বারসহ আরো একটি বর্ণ। এই বর্ণে কি তথ্য রয়েছে তা কী জা’নেন?

বিআরটিএ এর অনুমোদিত সকল যানবাহনে নাম্বার প্লেট ব্যবহারের নিয়ম চালু হয় ১৯৭৩ সালে। যানবাহনগুলোর নাম্বার প্লেটের ফরম্যাট হচ্ছে- ‘শহরের নাম, গাড়ির ক্যাটাগরি ক্রম এবং গাড়ির নাম্বার’।

যেমন- ঢাকা মেট্রো য-১১২৫৯৯। এখানে ‘ঢাকা মেট্রো’ দ্বারা বোঝানো হয়েছে গাড়িটি ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার আওতাধীন। ‘য’ হচ্ছে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গাড়ির চিহ্নকারী বর্ণ।

অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন সব গাড়ি ‘য’ বর্ণ দ্বারা চি’হ্নিত করা হবে। পরবর্তী ‘১১’ হচ্ছে গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এবং ‘২৫৯৯’ হচ্ছে গাড়ির সিরিয়াল নাম্বার।

সাধারণত বাংলা বর্ণমালার ‘অ, ই, উ, এ, ক, খ, গ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ত, থ, ঢ, ড, ট, ঠ, দ, ধ, ন, প, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, শ, স, হ অক্ষরগুলো ব্যবহার করা হয়। উপরের প্রতিটি বর্ণ আলা’দা আলা’দা গাড়ির পরিচয় বহন করে।

জে’নে নিতে পারেন কোন বর্ণ দ্বারা কী বুঝায়-

ক – ৮০০ সিসি প্রাইভেটকার

খ – ১০০০-১৩০০ সিসি প্রাইভেটকার

গ – ১৫০০-১৮০০ সিসি প্রাইভেটকার

ঘ – জীপগাড়ি চ – মাইক্রোবাস

ছ – মাইক্রোবাস / লেগুনা (ভাড়ায় চালিত)

জ – বাস (মিনি)

ঝ – বাস (কোস্টার)

ট – ট্রাক (বড়)

ঠ – ডাবল কেবিন পিকআপ

ড – ট্রাক (মাঝারী)

ন – পিকআপ (ছোট)

প – ট্যাক্যি ক্যাব ভ – ২০০০+ সিসি প্রাইভেটকার

ম – পিকআপ (ডেলিভারি)

দ – সি এন জি (প্রাইভেট)

থ – সি এন জি (ভাড়ায় চালিত)

হ – ৮০-১২৫ সিসি মোটরবাইক

ল – ১৩৫-২০০ সিসি মোটরবাইক

ই – ট্রাক (ভটভটি)

About Adminn

Check Also

বিয়ে বাড়িতে হাজির হয়ে প্রেমিকের চিৎকার, উঠে চলে গেল বরপক্ষ

রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় প্রেমিকার বিয়েতে এসে প্রেমিকের চিৎকার-হট্টগোলে বিয়ের আসর থেকে উঠে চলে গেছে গেছে …