গত 15 ই আগস্ট সারা ভারত জুড়ে পালিত হয়েছে 74 তম স্বাধীনতা দিবস। এই স্বাধীনতা আমরা অর্জন করতে পেরেছি অনেক বহুমূল্য প্রা’ণের বিনিময়ে। দেশকে পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত করতে গিয়ে অস্তাচলে গিয়েছেন বহু তরুণ বিপ্লবী। শহী’দ ক্ষুদিরাম বসু, শহীদ বীর বিপ্লবী ভগৎ সিং, বিনয়- বাদল- দীনেশ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মাস্টারদা সূর্যসেন সহ আরও নানান তরুণ-তরুণীদের বীর র’ক্তে রা’ঙা হয়ে রয়েছে আমাদের এই পূণ্যভূমি।
দেশের তেরঙা জাতীয় পতাকা কে সম্মান জানানো প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের কর্তব্য। এই পতাকাকে আজ মাথা উঁচু করে দাঁড় করাতে নিজের প্রা’ণ বিস’র্জ’ন দিয়েছেন বহু বী’র বিপ্লবী। কিন্তু আজ সমাজের বুকে কিছু পিশাচ এবং দেশ’দ্রো’হী’দের দেখা মেলে যারা নিজের দেশের জাতীয় পতাকা কে ক’লঙ্কি’ত করতে দু’বার ও ভাবে না। যেখানে সীমান্তে এই জাতীয় পতাকার সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে গিয়ে প্রা’ণ হারা’চ্ছেন সে’না জও’য়া’নরা সেখানে দেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে দেশের জাতীয় পতাকাকে অসম্মান করে চলেছে এখনো বেশ কয়েকজন নর’পি’শাচ।
এরকমই একটি ঘটনা উপস্থিত হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কনিষ্ক ভট্টাচার্য নামক জনৈক ব্যক্তির ফেসবুক পেইজে দেখা গিয়েছে একটি যুবককে। পেজের আপলোড হওয়া একটু ফটোতে দেখা গিয়েছে একটি যুবক তার পা দিয়ে মা’ড়িয়ে রয়েছে ভারতের জাতীয় তেরঙা পতাকা। ফেসবুক পোস্ট থেকে জানা গিয়েছে জানা গিয়েছে, ওই যুবকের বাড়ি হল নদীয়া ধানতলা স্কুল পাড়ায়।
সে নাকি আবার ভারতের জাতীয় পতা’কা পা দিয়ে টেনে ছিঁ’ড়ে দিয়ে বলেছে “দেখি কে পুলিশে খবর দেয়।” ওই দে’শদ্রো’হী যুবকের নাম হল চ-ঞ্চ-ল। এমনটাই জানা গিয়েছে ওই ফেসবুক পোস্ট থেকে। এই পোস্ট রীতিমতো ভা’ই’রাল হয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সকলেই ওই যুবকের ক’ঠোর শা’স্তির দাবিতে স’রব হয়েছে। দেশের জাতীয় পতাকাকে অ’সম্মা’ন করার জন্য ওই যুবককে গ্রে-প্তা-রি-র দাবি জানিয়েছেন আপা-মর নেটিজেনরা।